বৈশাখের তীব্রতায় প্রাণীকুলের ওষ্ঠাগত প্রাণ। অত্যাধিক তাপ প্রবাহে থিরিথিরি করে কম্পমান বাতাস দৃষ্টিবিভ্রমের সৃষ্টি করে, দিগন্ত ঝাপসা মনে হয়। আগুনের হলকার মতো তাপিত বায়ু ত্বক স্পর্শ করে। এর মধ্যেই দেশব্যাপী নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক উত্তেজনার পারদ উর্ধমুখী। রাজ্যস্তরে একের পর এক… […এখানে ক্লিক করুন]
- রেখেছ বাঙালি করেNew
মৃতপ্রায় বাঙালির প্রাণের প্রদীপটা এখনও টিমটিম করে জ্বলছে বটে। যেটুকু জ্বলছে, তা কিন্তু জ্বালিয়ে রেখেছেন তিনি, মুখ্যত তিনিই! তাঁর সেই উদ্বেগের ১৪০০ সালটা পেরিয়ে গেছে অনেক দিন হল। দক্ষিণের বারান্দায় বসে কোনো কল্পনার অবগাহনে তাঁর পাঠানো অনুরাগে সিক্ত কবিতা তো… […এখানে ক্লিক করুন]
- ছড়াপুরে রবিNew
ওই দেখো, উড়োজাহাজ দেখো ওই উড়োজাহাজ, ছুটে যায় বহুদূর হাঁদা চলে ছড়াপুর চলে হাঁদা ছড়াপুর, পেরিয়ে শহর-গ্রাম কত নদী রোদ্দুর। নীচ-পানে তাকায় সে তাকায় সে নীচ-পানে, এ বাবা! ছোটো হয় মাঠঘাট নদী যেন সরু সুতো সরু সুতো হয় নদী, আল্পনা… […এখানে ক্লিক করুন]
- রবীন্দ্রনাথের গানের “অধরা মাধুরী”New
রবীন্দ্রনাথের গানের “অধরা মাধুরী”/আবু সাঈদ ফিরোজসহজে ধরা যায়না, ছোঁয়া যায়না এমন একটা অধরা মাধুরী আছে রবীন্দ্রনাথের গানে। রবীন্দ্র-তাত্ত্বিকেরা প্রায়শই রবীন্দ্রনাথের গানের এই বিশিষ্টতাকে পাণ্ডিত্যের বেড়াজালেই আটকে রাখতে পছন্দ করেন। তাঁদের দৃষ্টিতে রবীন্দ্রনাথ বাঙালি তথা ভারতীয় হয়েও ছিলেন বিশ্বনাগরিক। ভারতীয় সভ্যতা, সংস্কৃতি,… […এখানে ক্লিক করুন]
- সাহিত্য-সচিবের আলাপনে অন্তরঙ্গ রবীন্দ্রনাথNew
বিস্মৃতিচারণা – পর্ব (২) সত্তরের দশকের শেষভাগ। আগরপাড়ার প্রভাসতীর্থে একটি সাহিত্য-সভায় প্রথমবার দেখেছিলাম তাঁকে। তিনি রবীন্দ্রজীবনের অন্তিম পর্বের সাহিত্য-সচিব নন্দগোপাল সেনগুপ্ত। সেদিনের সাহিত্যবাসরের আয়োজকদের আগ্রহ ছিল রবীন্দ্রনাথের মতো এক কালজয়ী মহাপ্রতিভাকে যিনি খুব কাছ থেকে দেখেছেন, জেনেছেন নানান নিত্য নৈমিত্তিকতায়,… […এখানে ক্লিক করুন]
- আলপনাঃ এক আলংকারিক অন্বেষণNew
‘আলপনা’ শব্দটির সঙ্গে আমাদের একটি বিশেষ অনুভূতি জড়িয়ে আছে। আলপনা বলতেই সাধারণত আমাদের মনের ছবিতে ভেসে ওঠে একটি দৃশ্য– গোবর নিকোনো মাটির ওপর কোনো রমণী চালগোলার বাটিতে আঙুল ডুবিয়ে সাদা রেখার টানে কিছু নকশা ফুটিয়ে তুলছে। এ দৃশ্যের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা… […এখানে ক্লিক করুন]
- ‘নিজের সুর দেওয়া গান’New
‘নীরব রজনী দেখো মগ্ন জোছনায়’, ‘বলি ও আমার গোলাপবালা’, ‘আঁধার শাখা উজল করি এবং ‘শুন নলিনী খোলো গো আঁখি’, এই গানগুলি রবীন্দ্রনাথ লেখেন আমেদাবাদে। ১৮৭৮ সালে, প্রথমবার বিলেত যাবার আগে কিছুটা সময় রবীন্দ্রনাথ আমেদাবাদে কাটান। আমেদাবাদ তাঁর মেজদাদা সত্যেন্দ্রনাথের কর্মস্থল… […এখানে ক্লিক করুন]
- আকাশে আকাশে…New
রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টি, বিশেষত তাঁর গান জীবনের বিভিন্ন মুহূর্তে, বিভিন্ন পাঠক শ্রোতার কাছে যে আবেদনবৈচিত্র্য নিয়ে ধরা দেয়, অন্তহীন সেই পরিব্যাপ্তির তুলনা চলে শুধুমাত্র আকাশেরই সঙ্গে। রবীন্দ্রসৃষ্টিরসধারায় অবগাহনে মহাকাশ পরিক্রমার আনন্দ। রবীন্দ্রনাথের দূরবিস্তৃত আনন্দগানের যাত্রাপথের শুরুতেও আকাশ, শেষেও আকাশ। কথাটা আলঙ্কারিক… […এখানে ক্লিক করুন]
- প্রতিপক্ষের নাম রবীন্দ্রনাথNew
এত বড় একটা জীবন, এত রকমের কর্মকাণ্ড, দিকবিদিকে এত পরিব্যাপ্ত এবং বিচিত্র সৃজনের ভান্ডার, দেশে-বিদেশে এত বিবিধ ঘটনার মধ্যে তাঁর কিছু স্বেচ্ছায়, কিছু অনিচ্ছায় জড়িয়ে পড়া, কত রকম বিতর্কিত issue তে তাঁর নিজস্ব অভিমতকে দেশে বিদেশে নিঃসঙ্কোচে উপস্থাপিত করা, একটি… […এখানে ক্লিক করুন]