আগরপাড়ার প্রভাসতীর্থে ‘রবিচক্র’ আয়োজিত ২২শে শ্রাবণের (১৪২৬ বঙ্গাব্দ) রবীন্দ্রপ্রয়াণের দিনটির স্মরণে মনোজ্ঞ আলোচনাসভায় বিশিষ্ট অধ্যাপক শ্রী সুদিন চট্টোপাধ্যায়ের ‘সমকালীন বাস্তবতার প্রেক্ষিতে রবীন্দ্রনাথ’ শীর্ষক অসামান্য একটি অভিভাষণ। […এখানে ক্লিক করুন]
আঁধার ঘরের বহ্নিমান দীপশিখা (পর্বঃ১)
জীবন-যুদ্ধের অসম লড়াইয়ে জয়ী এক প্রতিবন্ধী অসামান্যার কাহিনি […এখানে ক্লিক করুন]
প্রবাদপ্রতিম বাগ্মী অধ্যাপক হরিপদ ভারতীর অভিভাষণঃ বিষয় রবীন্দ্রনাথ
১৩৮৩ বঙ্গাব্দের (১৯৭৬ সাল) বর্ষণসিক্ত ২৫শে বৈশাখের এক সন্ধ্যায় কবি ও শিক্ষাবিদ প্রভাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমন্ত্রণে আগরপাড়ায় তাঁর বাসভবনের সভাঘরে রবীন্দ্রস্মরণসভায় এসেছিলেন তদানীন্তন পশ্চিমবঙ্গের সেরা বাগ্মী অধ্যাপক হরিপদ ভারতী। বজ্রগম্ভীর কণ্ঠস্বর, নিখুঁত শব্দচয়ন, অপূর্ব স্বরবিন্যাসের কুশলতায় অধ্যাপক ভারতী সেদিন সাড়া ফেলেছিলেন… […এখানে ক্লিক করুন]
বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কবিতাঃ এক অনিকেত মানবতাবোধের স্বপ্নকথন
” প্রেমের গান গাইতে গাইতে হঠাৎ গলা থেকে এক ঝলক রক্ত উঠে আসে। “ রক্ত আর ঘামতো তাঁর কবিতায় অক্ষরের মেরুদণ্ড। কোন দার্শনিক দ্যুতি বা নিছকই শূন্যগর্ভ নন্দনের জন্য তিনি শব্দের মিছিলে হাঁটেননি কোনদিনও। রক্তক্ষরণ, যন্ত্রণা, স্বপ্নভঙ্গ, ক্ষোভ বা দ্রোহকে… […এখানে ক্লিক করুন]
বনলতা ও বিষমবাহু ত্রিভুজের গল্প- ১
বাংলা কবিতার স্বপ্নসুন্দরী বনলতা সেনের অন্বেষণ ও এক নিরুত্তর অভিযাত্রা […এখানে ক্লিক করুন]
দেব-ব্রতকথা
জন্মদিনে দেবব্রত-স্মরণ – দেবাশীষ গোস্বামী বাইশে অগাস্ট। পড়ার টেবিলে সারাটা বছর অক্লান্ত দাঁড়িয়ে থাকা কোনো এক ছবি ছাপিয়ে আরও ছবিদের পুনঃপ্রকাশ-দিন । ছবি মানে দৃশ্য, মানে সেপিয়া স্মৃতিবৃষ্টি । নস্টালজিয়া। যেমন – রাত সাড়ে তিনটের নিশুত প্রহর – রাসবিহারী এভেন্যুয়ের… […এখানে ক্লিক করুন]
হেমন্তর কী মন্তর
১৬ই জুন ২০২০ তারিখে ১০০ বছরের চৌকাঠ পেরিয়েছিলেন তিনি, বাঙালির একান্ত আপন হেমন্ত মুখোপাধ্যায়। আজও বাঙালি জীবনের পরতে পরতে জড়িয়ে মহাকালের পথে এগিয়ে চলেছেন এই কিম্বদন্তীপ্রতিম গায়ক। দীর্ঘদেহী, চোখে কালো ফ্রেমের চশমা, মুখে অভিজাত স্নিগ্ধতা, পরনে ধুতি ও সাদা সার্টের… […এখানে ক্লিক করুন]
এবারেও হল না
সংসারের বন্ধন ছিন্ন করা কি সহজ কথা? আস্টেপৃষ্ঠে তার বাঁধন! হাসির মোড়কে জীবনের দর্পণ। […এখানে ক্লিক করুন]
স্বাধীনতা
আঠারো তলার ব্যালকনিতে বসলে, পৃথিবীটা অন্য রকম লাগে।দূর থেকে মেঘেরা ছুটে আসে, গোল গোল ঘুরতে ঘুরতে পাক দিয়ে ওঠে অন্ধকার। তারপর অজস্র জলের ফোঁটা নামতে থাকে। উঁচু থেকে বোঝা যায়না, কোথায় তাদের ঠাঁই হল? চোখের সামনে ধারাপাতের পর্দা দুলতে দুলতে… […এখানে ক্লিক করুন]