Category: লেখক
- “এরা সুখের লাগি চাহে প্রেম…”New
সুখ কি তাহলে সোনার হরিণ, যার পিছে দৌড়ে মরি? প্রেম কি মিছে? ভালোবাসা কি ছলনা? আমরা কি চাই? কারে চাই? আমরা যাহা চাই ভুল করে চাই, যাহা পাই তাহা চাই না। তাই কি এত অশান্তি? এত হায় হায়, মান অভিমান, চোখের জল?কবি যাই বলুন, আমরা সাধারন মানুষ, প্রেম ভালোবাসা, মায়া-মোহের বিচিত্র এই ইন্দ্রজাল আমাদের কাছে…
- বিয়ের পদ্য – বাঙালির একটি অবলুপ্ত রীতিNew
বাঙালিয়ানার অবক্ষয় বা ক্রমাবলুপ্তির প্রকৃত কারণটি কি বাহিরের নয়, আমাদের অন্তরের? প্রশ্ন তুলেছেন লেখক।
- দুখিরামের অবাক পৃথিবী দর্শনNew
कुछ कफस की तिलियों से छन रहा है नूर सा,कुछ फ़ैज़ा कुछ हसरत-ए-परवाज़ की बातें करो। — फ़िराक़ गोरखपुरी কটা গরাদ, মধ্যে দিয়ে চুইয়ে আসে আলো,মুক্ত আকাশ, আর কিছুটা ওড়ার কথা বলো। দুখিরাম তার নাতি ক্ষুদ্র জীবনে দু/একবার জেলে/লক আপে গিয়েছে।এবার একটি স্বাভাবিক হিরণ্ময় নীরবতা। চলচ্চিত্রের ভাষায় একে freez shot-ও বলা যেতে পারে।ক্যামেরা গড়ালে পরে…
- উত্তমকুমার সমীপেNew
সত্তরের দশকের প্রায় মধ্যভাগ। তখনও কলেজের গন্ডী পেরোইনি। একদিকে উত্তমকুমার, অন্যদিকে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় আমাদের ভাসিয়ে নিয়ে চলেছেন। বাকি সব মহীরুহসম শিল্পীদের কুর্নিশ করেও বলি, এক বিরাট সংখ্যক বাঙালির মতো এই দুজনকে নিয়ে আমাদের আবেগের আতিশয্য ছিল বেশি। তা, হেমন্তবাবুকে দেখা, একাধিক বার তাঁর গান শোনা, হয়ে গেছে। কিন্ত মহানায়কের সাক্ষাৎ দর্শন? তার সুলুক সন্ধান তখনও…
- বাপNew
গাছের ডালে দোলনা টাঙিয়ে দোল দিচ্ছে সদ্যজাত শিশুটিকে নয়না l আর একটি হনুমান ছানার মত তার বুকের কাছে লেপ্টে রয়েছে l রাস্তায় ঘর সংসার নয়নার l এর মধ্যেই সে একটা পথের হোটেল চালায় l পথের হোটেল মানে লজঝরে টেবিল, ঝজ্ঝরে চেয়ার, প্যাকিং বাক্স কেটে তৈরী l বসতে গেলে যদি পেরেক ফুটে যায় তাই রেক্সিন বিছানো…
- দুটি কবিতাNew
এটুকুই দুচোখে দুচোখ রাখাঅনৃত মায়ায়বেঁধে নেওয়া ভঙ্গুর সময়এটুকুই, আর কিছু নয় ঋণ তুমি চলে গেলেতোমার পদচ্ছাপ নেওয়া হল না তুমি চলে গেছআমি দিক-ভোলা বোষ্টুমির মতোভর দুপুরে পা ছড়িয়ে বসে গান গাইদাওয়ার চারপাশে মাধবীলতা আর সন্ধ্যামালতি লাগিয়েছিপথ ভুলে আস যদিনীলকমল হৃদয়টির সাথে কচি-গোলাপ রঙঅঞ্জলির অভাব হবে না তুমি এলে না, আসবে না আরতবু আমি অপেক্ষায় থাকি…সাঁঝঘরের…
- মেঘদূত ভাবানুবাদ (পর্ব – ১০)New
পূর্বকথনঃ–ধনপতি কুবের। কৈলাসে তার আবাস। নগরীর নাম অলকা। পরিপূর্ণ সৌন্দর্যের ধাম। সুউচ্চ প্রাসাদ ভবন নগরীর আকাশকে স্পর্শ করছে। ভবনের ছাদ শিখীর নৃত্যে ছন্দিত। মধুপ গুঞ্জরিত শতশতদলে সরোবরগুলি সদা আন্দোলিত। রাত্রি নিত্য জ্যোৎস্নাজড়িত। আনন্দাশ্রুছাড়া নয়নসলিল সেখানে বিরল। আর বয়স তো যৌবনেই আবদ্ধ। কুবেরের কর্মসচিব যক্ষ। তরুণবয়স সদ্যপরিণীত। সুন্দরী বধূটি। তপ্ত কাঞ্চনবর্ণা, তন্বী, শিখরীদশনা,পাকা বিম্বফলের মতো অধর।…
- ডঃ কৃষ্ণেন্দু সেনগুপ্তর মরমী কণ্ঠে রবীন্দ্রনাথের দুঃখ জয়ের গানNew
রবিচক্রের কবি-স্মরণের অনুষ্ঠানঃ আগস্ট, ২০২২। “রবীন্দ্রনাথের দুঃখ জয়ের গান” অভিধায় এগারোটি গানের এক অসামান্য মালা গেঁথেছিলেন রবিগানের বিদগ্ধ শিল্পী ডক্টর কৃষ্ণেন্দু সেনগুপ্ত রবিচক্রের সান্ধ্য আসরে। রবীন্দ্রনাথের গান শ্রোতাকে তার ব্যক্তিগত দুঃখানুভূতিকে অতিক্রম করে পৌঁছে দেয় স্বর্গীয় সৌন্দর্যানুভূতিতে। কৃষ্ণেন্দু বাবুর অন্তর মথিত করা কণ্ঠে ও অনবদ্য গায়কীতে তার স্পর্শ পেয়েছিলেন সেদিনের শ্রোতারা। তাঁর সুনির্বাচিত গানগুলির অনুষঙ্গে…