শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতির আলোচনা ও চর্চা

বিচিত্র অটোগ্রাফ সংগ্রহকথা : উদয়শঙ্কর ও ইমরান খান

বিস্মৃতিচারণা (১৩)

কৈশোরের ঠিক কোন সময়টি থেকে অটোগ্রাফ সংগ্রহের নেশা আমাকে পেয়ে বসেছিল তা আর আজ মনে পড়ে না। তবে এটুকু মনে আছে, আমার মায়ের কাছে তাঁর তরুণীবেলার একটি কাহিনি গোগ্রাসে গিলেছিলাম। চল্লিশের দশকের মধ্যপর্বের কোনো এক সময়ে আমার মা তাঁর অতি সপ্রতিভ কটি বোনের সঙ্গে কানপুর গ্রীন পার্ক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট ক্রিকেট দেখতে গিয়ে সংগ্রহ করেছিলেন স্যার ফ্র্যাঙ্ক ওরেল, মুস্তাক আলী, বিন্নু মানকড়, বিজয় মার্চেন্টদের স্বাক্ষর বা অটোগ্রাফ। পুরোনো অটোগ্রাফের খাতাটি বার করে তাঁর উঠতি ক্রিকেটপ্রেমী কিশোর পুত্রকে রীতিমতো তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। মনে হয়েছিল যেন সাক্ষাৎ ঈশ্বরদের স্বাক্ষর দেখছি! পুরোনো লালচে হয়ে যাওয়া পাতাটার ওপর মাঝে মাঝে হালকা করে হাত বুলোতে বুলোতে ঈশ্বরদের স্পর্শ লাভ করার অনুভূতি পেতে চাইতাম। ক্রিকেট ততদিনে রীতিমত জাঁকিয়ে বসেছে আমার ছোট্ট মস্তিষ্কে।

হয়তো অবচেতন মনে এই ঘটনাটাই আগ্রহ তৈরি করেছিল পরবর্তী সময়ে কাছাকাছি পৌঁছতে পারা বিভিন্ন পরিসরের বিশিষ্টজনের স্বাক্ষর সংগ্রহের। একটি ডায়রিকেই করে ফেলেছিলাম আমার অটোগ্রাফের খাতা, যা আমার হেফাজতে আজও বহাল তবিয়তেই আছে। মনে পড়ে, সেই খাতায় আনুষ্ঠানিকভাবে আমার প্রথম ‘শিকার’ তদানীন্তন ডাকসাইটে লেখক বাংলা সাহিত্যের সব্যসাচী ‘বনফুল’ ওরফে ডাক্তার বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়। সুন্দর একটি মন্তব্য করে স্বাক্ষর দিয়েছিলেন তিনি।

এভাবে যখনই যেখানে গেছি, চেষ্টা করেছি খাতাটি সঙ্গে রাখতে। না থাকলে কোথাও থেকে কাগজ সংগ্রহ করে গুণীজনের স্বাক্ষর নিয়েছি, পরে যেগুলি ঠাঁই পেয়েছে মূল খাতাটিতে।

এঁদেরই মধ্যে দুটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মানুষের অটোগ্রাফ সংগ্রহের কাহিনি আজ শোনাব আপনাদের।

এই প্রেক্ষিতে সংক্ষেপে ‘অটোগ্রাফ’ শব্দটির উৎস ও ইতিহাসের একটু সুলুক সন্ধান করে নেওয়া যাক। অনুসন্ধানে জেনেছি, কথাটির অর্থ ‘নিজের লেখা’। গ্রিক ভাষায় শব্দটি ‘অটোগ্রাফোস’, যার থেকে এর উৎপত্তি। সেই অর্থে যে কোনো মানুষের নিজের হাতে কিছু লেখা মানেই তার অটোগ্রাফ। কিন্তু সাধারণভাবে শব্দটির ব্যবহার ‘বিখ্যাত ব্যক্তিদের স্বাক্ষর’ বোঝাবার জন্য।

ইতিহাস বলছে, অটোগ্রাফ নেওয়ার প্রচলন শুরু হয় ষোড়শ শতাব্দীর গোড়ার দিকে জার্মানিতে। তদানীন্তন সময়ে জার্মানির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের মধ্যে বিখ্যাত ব্যক্তিদের বা বিশেষ করে নিজের বন্ধুবান্ধবদের সই সংগ্রহ করার একটা অভ্যাস গড়ে উঠেছিল। সেই থেকেই অটোগ্রাফ নেওয়ার উৎসাহটা সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে। জার্মানিতে এই সই সংগ্রহের ব্যাপারটা এতটা জনপ্রিয় হয়ে ওঠে যে, অচিরেই বেরিয়ে যায় একধরনের ছোট, লম্বাটে অ্যালবাম, যা পকেটে রাখা সহজ। এই খাতাগুলোর নাম ছিল ‘অ্যালবা অ্যামিকোরাম’। ব্রিটিশ জাদুঘরে এই অ্যালবামের একটি বিশাল সংগ্রহ রয়েছে। সেখানে রয়েছে কবি জন মিল্টনের মতো বিখ্যাত সব ব্যক্তিদের সই।

মনস্তাত্বিক বিশ্লেষণ বলছে, অটোগ্রাফ সংগ্রহের জনপ্রিয়তার মূখ্য কারণ বিখ্যাত ব্যক্তিদের কিছুক্ষণের সান্নিধ্য লাভের উৎসাহ ও তাদের হাতের লেখা নিজের সংগ্রহে রাখার গৌরব। বেশির ভাগ সময়ে একটি মজার শখ হিসেবেই এটি শুরু হয়, যার সূত্রপাত হয়তো কোনো এক উপলক্ষে কোনো এক বিখ্যাত ব্যক্তির সই নেওয়া থেকে। কিন্তু কখন যে এটি এক তীব্র নেশায় পরিণত হয়, ব্যক্তি নিজেও বোধহয় তার হদিস পান না!

অন্যদিকে খ্যাতনামা ব্যক্তিদের মধ্যে অটোগ্রাফ দেওয়ার ক্ষেত্রে রয়েছে নানা বৈচিত্র্যময়তা। কেউ শুধু সই দিয়েই ক্ষান্ত হন, কেউ চটজলদি ছবি এঁকে দিয়ে সই করেন, কেউ আবার সইয়ের সাথে লিখে দেন নানা মনোগ্রাহী কথা, কবিতার কটি পংক্তি ইত্যাদি। যতদূর জানা যায়, অন্য বহু বিষয়ের মতো ভারতীয় উপমহাদেশে এই ব্যাপারটিরও প্রচলন রবীন্দ্রনাথের হাতে। সাক্ষরের সঙ্গে কিছু একটা লিখে দেওয়ার রীতি তিনিই চালু করেছিলেন তাঁর স্বভাবগত সৌন্দর্যপ্রিয়তায়। আর তা হবে নাই বা কেন? তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মনোগ্রাহী কিছু লিখে দেওয়ার অসামান্য ক্ষমতা ছিল তাঁর।

যাই হোক, অটোগ্রাফ সংক্রান্ত তাত্ত্বিক আলোচনা ছেড়ে এবার আসি আমার দুই প্রজন্মের দুই ভিন্ন মেরুর বিশিষ্ট মানুষের সই সংগ্রহের ছেলেমানুষী কিন্তু মজাদার কাহিনিতে।

উ দ য় শ ঙ্ক র

১৯৭০ দশকের গোড়ার দিকের কথা। উদয়শঙ্করের সত্তরতম জন্মদিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্যে কলকাতার মহাজাতি সদনের মঞ্চে তাঁরই ভাবনায় ও পরিচালনায় শুরু হল নৃত্য, গীত, মঞ্চাভিনয় ও চলচ্চিত্রাভিনয়, এই সব কটি শিল্পের সমন্বয়ে এক অভিনব উপস্থাপনা ‘শঙ্করস্কোপ’।

দীর্ঘ একটি সময়কাল ধরে নিয়মিত পরিবেশিত হয়েছিল এটি। অনুষ্ঠানটির প্রভূত সুনাম শুনে ১৯৭২-এর বড়দিন উদযাপনে সপরিবারে আমরা হাজির হলাম মহাজাতি সদনে। ইতিপূর্বে আমার বাবা ও মায়ের কাছ থেকে শুনেছি এই বিশ্বখ্যাত নৃত্যশিল্পীর নানা ঐতিহাসিক পরিবেশনা ও তাঁর আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পর্কে, জেনেছি তাঁর একমাত্র চলচ্চিত্র ‘কল্পনা’ সম্পর্কে। তাই তাঁকে চাক্ষুষ দেখার কোনোদিন সৌভাগ্য না হলেও বড়দের কাছে শুনতে শুনতে তাঁর অপরূপ সৌন্দর্যময় নৃত্যভঙ্গিমা ও অবয়বের একটা ছবি আঁকা হয়ে গিয়েছিল মনের মধ্যে। কিন্তু তিনি নিজে যখন আর অনুষ্ঠান করেন না, তাঁর দর্শন পাবার আশা মনে রাখিনি। বর্তমান অনুষ্ঠানটিরও অন্তরালবর্তী পরিচালক তিনি।

কিন্তু অভাবিতভাবেই সুযোগটা এসে গেল সেদিন। প্রদর্শন শুরু হবার আগে মহাজাতি সদনের সামনের বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলাম আমরা ডানদিকের টিকিটঘরের সামনে। হঠাৎই আমার নজরে এলো, এক ছিপছিপে শীর্ণকায় গৌরবর্ণ প্রৌঢ় বিদ্যুৎগতিতে ঢুকলেন টিকিট ঘরটিতে। মুহূর্তের দেখা। কিন্তু কেমন যেন মনে হল, মনের মধ্যে গড়ে ওঠা অবয়বটি এই মানুষটিরই নয় তো!

বাবাকে সন্দেহের কথা বলতেই তিনি অনাস্থা প্রকাশ করে বললেন, ‘তুমি বোধহয় ভুল দেখেছ। এখানে উনি আসবেন কেন? তাছাড়া তুমি চিনলেই বা কি করে? কখনো তো দেখনি ওঁকে!’

কিন্তু আমার হাতে তখন আর সময় নেই। আমি বিশ্বাস করছি, ইনিই তিনি। বিশ্বজয়ী নৃত্যশিল্পী উদয়শঙ্কর! আমার বিশ্বাসের কথা বাবাকে জোর দিয়ে বোঝানোর সময় আমার তখন নেই। সঙ্গে ডায়রিটিও নেই। যেভাবে হোক, একটা কাগজ আর কলম আমার দরকার। বাবার হাতে ছিল তাঁর ব্রিফকেস। বললাম, ‘আমাকে একটা কাগজ আর কলম দিতে পার?’ বাবা অবিশ্বাসীর হাসি হেসে ব্রিফকেস খুলে জোগালেন এক খন্ড কাগজ আর একটি লাল কালির ডট পেন। বললেন, ‘এটাই আছে।’ আমি বললাম, ‘এতেই হবে!’

এরপর বাবার ব্রিফকেসটিকেই টেবল-টপ করে দু’হাত বাড়িয়ে তার ওপরে কাগজ আর কলমটি রেখে দাঁড়িয়ে পড়লাম সেই টিকিট ঘরের বন্ধ দরজার কাছ ঘেঁষে। একটু দূরে দাঁড়িয়ে আমার পরিজনেরা ও অন্যান্য দর্শকেরা কিছুটা বিস্ময় নিয়ে দেখছেন আমাকে। অতঃপর এক অনিশ্চিতের জন্য প্রতীক্ষা। ইনিই কি তিনি? যদি হন, এইরকম একটি জায়গায় দাঁড়িয়ে মেটাবেন কি এক কিশোর গুণগ্রাহীর এই বেয়াড়া আবদার?

যখন বেরিয়ে এলেন সেই ঈপ্সিত ভদ্রলোক, বিচিত্র ভঙ্গিতে দাঁড়ানো আমার মুখোমুখি হলেন, মুহূর্তকাল থমকে দাঁড়িয়ে পড়লেন। সেই সুযোগে সবিনয় অনুরোধটি করে ফেললাম, ‘অনুগ্রহ করে আমাকে একটা অটোগ্রাফ দেবেন?’ আবার কয়েক পল ভাবলেন। তারপর কথা না বলে তুলে নিলেন কলমটি। নামটি খুব ছোট নয়। তারপর অনুষ্ঠান শুরু হবার আগের ব্যস্ততার সময়। লিখনে বার্ধক্যজনিত কম্পন দেখতে পেলাম। হস্তাক্ষরে সে কম্পনটির ছাপও পড়ল। তা হোক। কীই বা এসে যায় তাতে? ভুবনখ্যাত কিম্বদন্তীপ্রতীম নৃত্যশিল্পী উদয়শঙ্করের অটোগ্রাফ তো পেয়ে গেছি আমি!


ই ম রা ন খা ন

দিনটা ছিল ১৯৮০-র ফেব্রুয়ারি মাসের পয়লা। ইডেনে চলছে ভারত ও পাকিস্তানের সাড়া জাগানো টেস্ট ম্যাচ। কলকাতার গ্র্যান্ড হোটেলে এসে উঠেছে দুটো দলের খেলোয়াড়রা। বিশ্বের অন্যতম সেরা ফাস্ট বোলার ও অলরাউন্ডার ইমরান খান তখন পাকিস্তান দলের অধিনায়ক। ভারতের অধিনায়ক সুনীল গাভাসকার। পাঁচ দিনের টেস্ট ম্যাচের মাঝে এক দিনের বিরতি থাকত তখন। ওই দিনটা খেলোয়াড়রা যে যার মতো করে উপভোগ করত। কেউ যেত রেসের মাঠে, কেউ নিউ মার্কেটে কেনাকাটায়, কেউ পার্টিতে, কেউ বা সিনেমা হলে।

খেলার এই বিরতির দিনটিতে আমরা দুই ভাই, পাড়ার এক দাদা, যিনি তখন গ্র্যান্ড হোটেলে কর্মরত, তাঁর সাহায্যে পৌঁছলাম হোটেলের অভ্যন্তরে। উদ্দেশ্য, খেলোয়াড়দের সামনে থেকে দেখা, সম্ভব হলে পরিচয় করা এবং অবশ্যই অটোগ্রাফ সংগ্রহ। কিন্তু যা ভেবে গিয়েছিলাম, সে ইচ্ছে পূরণ হওয়ার কোনো সম্ভবনা দেখা গেল না। বরং রীতিমত নিরাশ হতে হল। খেলোয়াড়রা প্রায় সদলবলে শহরের পথে বেরিয়ে পড়েছেন আনন্দ আহরণে। ব্যতিক্রম শুধুমাত্র সুনীল গাভাসকার, যিনি স্ব-আরোপিত শৃঙ্খলা বোধে নিজেকে হোটেলরুমে বন্দী করে রেখেছেন ঘরের বাইরে ‘Don’t disturb’ নির্দেশনামা ঝুলিয়ে।

অতঃপর ক্রিকেটীয় পরিভাষায় রিটায়ার্ড হার্ট বা বিফল মনোরথ হয়ে ফিরে আসা ছাড়া আর উপায় কি!

ফিরেই আসছিলাম। গ্র্যান্ড হোটেলের তিনতলার সুদীর্ঘ করিডোর ধরে মৃদুমন্দ গতিতে হেঁটে ফেরার পথ ধরছিলাম তিনজনে। হঠাৎই করিডোরের শেষ প্রান্তে দেখা গেল আদ্যন্ত ঘিয়ে রঙের ব্যাগি পোশাকে সজ্জিত, কাঁধে রুকস্যাক এক দীর্ঘদেহী পুরুষকে। পায়ে হাঁটু ছুঁই ছুঁই বাদামী রঙের জুতো, গাত্রবর্ণে গোলাপী আভা, ঈষৎ লালচে বাদামী কোঁকড়ানো চুল নেমেছে কাঁধ বেয়ে। অনেক চেষ্টা করেও আমরা ঠিক চিনতে পারছিলাম না লোকটিকে করিডোরের আলো-আঁধারির মধ্যে বিপরীত প্রান্তদেশ থেকে। হাঁটতে হাঁটতে মুখোমুখি দূরত্ব যখন একটু কমেছে, আমার সন্দেহ তখন দানা বেঁধেছে, যদিও আমার সঙ্গী দুজন প্রবলভাবে দ্বিমত পোষণ করে সাবধান করছে আমাকে, ‘এ কোনো বিদেশী গেস্ট, যার-তার কাছে অটোগ্রাফ চাওয়া ঠিক হবে না’।

অথচ আমি ক্রমশ নিঃসন্দেহ হচ্ছি, এই তো, এঁকেই তো গতকাল ইডেনের গ্যালারিতে বসে প্রবল বিক্রমে বল করতে দেখেছি রাজসিক চালচলনে! আজ দৃষ্টিবিভ্রম ঘটাচ্ছে, তফাৎ গড়ে দিয়েছে উজ্বল সাদা পোশাকের পরিবর্তে চাপা ঘিয়ে রঙের ক্যাসুয়াল পোশাকের, স্কেটসের সঙ্গে নি-হাই বাদামী জুতোর! আমি ততক্ষণে আমার সঙ্গীদের পেছনে ফেলে এগিয়ে গিয়ে তাঁর মুখোমুখি। ‘An autograph please’ বলেও বিভ্রান্তিজনিত উত্তেজনায় আমার হাতে ধরা খাতাটি ওলোটপালট হয়ে মুহূর্তমধ্যে ভূপতিত। আমি তুলতে গিয়েও হাঁতড়াচ্ছি। কিন্তু দাঁড়িয়ে গেলেন তিনি, বিরক্তি দেখিয়ে পাশ কাটিয়ে চলে গেলেন না। শুধু গম্ভীর স্বরক্ষেপে বললেন, ‘Hurry up, hurry up’! নিজেকে ও খাতাটিকে সামলে নিয়ে এরপর মেলে ধরলাম তাঁর সামনে। স্বাক্ষর করে দিলেন ‘Imran’! ঘাম দিয়ে যেন জ্বর ছাড়ল আমার! আমার সঙ্গীদের কিছুটা হতচকিত করে পেছনে ফেলে জুতোর খটখট পদধ্বণি তুলে এগিয়ে গেলেন তাঁর ঘরের দিকে।

[অটোগ্রাফের ছবিঃ লেখকের ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে
উদয়শঙ্কর ও ইমরান খানের ছবিঃ আন্তর্জাল থেকে সংগৃহীত]

[লেখকের অন্য রচনা]

Facebook Comments Box

আপনি এই পত্রিকা পড়ছেন জেনে ভাল লাগল।

নতুন লেখা বা ভিডিও সংযোজন, অথবা রবিচক্রের অন্যান্য খবরাখবর সম্পর্কে জানতে, ইমেল নথিভুক্ত করতে পারেন।

We don’t spam! Read our privacy policy for more information.


0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
0 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
0
Would love your thoughts, please comment.x
()
x